প্রকাশ দেব, চট্টগ্রাম।
নগর পুলিশের গোয়েন্দা শাখার অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (দক্ষিণ) আসিফ মহিউদ্দীন চট্টগ্রাম প্রতিদিনকে বলেন, ‘বিদেশি মদের চালানটি সম্পর্কে আমাদের কাছে তথ্য ছিল। সেই তথ্যের ভিত্তিতে আমরা চান্দগাঁও থানার পাঠানিয়া গোদা মুরগির ফার্ম এলাকায় প্রাইভেট কারে তল্লাশি করি। কারটিতে ৩৫ বোতল বিদেশি মদ পাওয়া যায়। আর মদের বোতলগুলো শাহআলমের হেফাজতে ছিল। আমরা তাকে আটক করেছি।’
আটক শাহ আলমের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে। মদগুলো কোত্থেকে আসছে, যাচ্ছিলো কোথায় তা নিয়ে তদন্ত চলছে বলে জানান গোয়েন্দা কর্মকর্তা আসিফ মহিউদ্দীন।
চমেক হাসপাতালের উপ-পরিচালক ডা. আফতাবুল ইসলাম বলেন, “করোনাভাইরাস উপসর্গ নিয়ে একজন ফিলিপাইনের নাগরিক গত ১৬ দিন ধরে আমাদের হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। কোভিড-১৯ পরীক্ষার জন্য তার নমুনা নিয়ে সেগুলো ঢাকায় পাঠানো হয়েছিলো। তবে পরীক্ষার ফল এখনও আসেনি।”
এদিকে, চট্টগ্রামের ফিলিপাইন কনসুলেট থেকে অভিযোগ করা হয়েছে যে সাইফ পাওয়ার টেক তাদের নাগরিকের অসুস্থতার বিষয়ে কোনোরকম তদারকি করেনি। এমনকি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাদের কাছে অক্সিজেনের ব্যবস্থা করে দেওয়ার জন্য অনুরোধ করলেও তারা তা করেনি।
দৈনিক বাংলাদেশ আলো পত্রিকায় প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।