মোঃ রাসেদুল ইসলাম হাকিমপুর (হিলি)প্রতিনিধি,দিনাজপুর
দিনাজপুরের হাকিমপুর (হিলি) তে বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তর স্থলবন্দর। এ বন্দরে প্রতি বছর কোটি কোটি টাকা রাজস্ব পেয়ে থাকে সরকার। কিন্তু বন্দরের প্রধান সড়কের বেহাল দশা। সড়কটিতে খালেখন্দে ভরে যাওয়ায় যানবহনসহ এলাকাবাসীর ভোগান্তি চরমে পৌঁছেছে। রাত-দিন ২৪ ঘণ্টা ৪০ থেকে ৪২ টন পণ্য নিয়ে ট্রাকগুলো এই রাস্তা দিয়ে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে যাতায়াত করে। যার কারণে সহজেই সড়কটিতে খালখন্দের সৃষ্টি হচ্ছে। যে কোন সময় ঘটতে পারে বড় ধরনের দুর্ঘটনা।
হিলি চারমাথা পোর্ট থেকে দক্ষিণে রাজধানী মোড় প্রধান সড়ক দিয়ে কোচ, বাসসহ ভারি ওজনের পণ্যবাহী ট্রাকগুলো দেশের দক্ষিণ অঞ্চলের জয়পুরহাট, বগুড়া, রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল, সিরাজগঞ্জ, ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রামে যাতায়াত করে। ১০ চাকা ট্রাকগুলোতে ৪০ থেকে ৪২ টন পাথর নিয়ে এই সড়কে চলাচল করে। অন্য দিকে ১৫ থেকে ২০ ওজনের পণ্যবাহী ট্রাকসহ কোচ বাস যাতায়াত করছে। ছোট এবং ধারন ক্ষমতা কম এই রাস্তার। যার জন্য ভারি ওজনের যানবহনের কারণে সহজেই সড়কটি ভেঙে পড়ছে। চারমাথা থেকে রাজধানী মোড়ের রাস্তাটির বেহালদশা। বেশ কয়েকটি স্থান ভেঙে খাদে পরিণত হয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে ভয় আর ভীতি নিয়ে চলাফেরা করছে সব ধরনের যানবহনসহ পথচারীরা।
দৈনিক বাংলাদেশ আলো পত্রিকায় প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।