সিলভি হোসেন (বংশাল,পুরাতন ঢাকা)
করোনা ভাইরাসের কারণে শুরু হয়েগেছে ঘরে ঘরে অনলাইন ক্লাস।কখনো আমরা ভাবিনি যে যুগের সাথে চলতে গিয়ে প্রযুক্তির সাথে ও সমঝোতা করতে হবে আমাদের।আজ সারাদেশে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলো বন্ধ করোনার মহামারীর কারণে,নানান সমস্যার শিকার হচ্ছে দেশের ছাএ,ছাত্রীরা।অনেকেই ভুলতে চলেছেন লেখা পড়ার মর্ম।
যেমন ক্ষতি হচ্ছে ছাত্র, ছাত্রীদের তেমন ক্ষতি হচ্ছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর ও।শুধু তাই নয় অনেক শিক্ষক, শিক্ষিকারা ও এখন বেকারত্ব সমস্যায় ভুগছেন।তবে অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো এখন তাদের প্রতিষ্ঠানগুলো চালাচ্ছেন অনলাইন ক্লাসের মাধ্যমে। কেননা এই মহামারীতে যত ক্ষতি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর হয়েছে তাতে বিশেষ প্রভাব পড়েছে ছাএ, ছাত্রীদের লেখা পড়ায়।
ঘর বন্দি থাকলে ও ছাএ, ছাত্রীরা ঘরে বসেই অংশগ্রহণ করতে পারবে ক্লাসটিতে।এতে কোন কোন সময় ভিডিও কলে ও যুক্ত হতে বলা হতে পারে ছাএ, ছাত্রীদের।যেমন সাহায্য করছেন প্রতিষ্ঠানগুলোর শিক্ষক, শিক্ষিকারা তেমনি সহায়তা করছেন অভিভাবকরা ও।তবে এই সিস্টেম এ স্কুলের পোশাক পরে তৈরী হয়ে বসে থাকতে হবে না।শুধু ঠিকভাবে ক্লাস শুরু হবার সময় উপস্থিত হয়ে শিক্ষকদের নির্দেশনা অনুযায়ী পড়াশোনা চালিয়ে যেতে হবে।ফলে এভাবেই ছাএ,ছাত্রীরা ঘরে বসে তাদের বার্ষিক পরীক্ষার কার্যক্রম সম্পন্ন করতে পারবে।তবে এই সিস্টেম এর সাথে কিছু জটিলতা ও দেখা দেয়।সব ছাত্র,ছাত্রীরা মেধাবী হবে এবং অনলাইন ক্লাসগুলোর ধাপগুলো বুঝে উঠতে পারবে তা নিশ্চিত করে বলা যায় না। অনেক স্টুডেন্টরা এর দ্বারা না ও উপকৃত হতে পারে বিশেষ করে যারা লেখা পড়ায় দুর্বল। তবে এখন আমাদের অনলাইন ক্লাস ছাড়া কোনো উপায় দেখা যাচ্ছে না। ছাএ, ছাত্রীদের লেখা পড়ার ক্ষতি এড়িয়ে চলার জন্য পরিস্থিতির সঙ্গে নিজেকে মানিয়ে নিতে হবে।
দৈনিক বাংলাদেশ আলো পত্রিকায় প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।